হাসিনা-মোদি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত, ১০ সমঝোতা স্মারক সই
1 min readভোরের জানালা ডেস্কঃ
দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২২ জুন) নয়া দিল্লীর হায়দরাবাদ হাউসে দুই শীর্ষ নেতার একান্ত বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়।
সই হলো যেসব সমঝোতা স্মারক:
১. বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল পার্টনারশিপ।
২. ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ গ্রিন পার্টনারশিপ।
৩. সমুদ্র সহযোগিতা ও সুনীল অর্থনীতি।
৪. স্বাস্থ্য ও ওষুধ সংক্রান্ত পুরনো সমঝোতা নবায়ন।
৫. ভারতের ইন-স্পেস এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সমঝোতা।
৬. দুই দেশের রেল মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সংযোগ সংক্রান্ত সমঝোতা।
৭. সমুদ্র বিষয়ক গবেষণায় দুই দেশের সমঝোতা।
৮. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও প্রশমনে ভারতের ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটি ও বাংলাদেশ ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যমান সমঝোতা নবায়ন।
৯. মৎস্যম্পদের উন্নয়নে বিদ্যমান সমঝোতা নবায়ন।
১০. কৌশলগত ও অপারেশনাল খাতে সামরিক শিক্ষা সহযোগিতায় ডিফেন্স সার্ভিসেস স্টাফ কলেজ, ওয়েলিংটন-ইন্ডিয়া এবং মিরপুর ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের মধ্যে সমঝোতা।
এর আগে রাষ্ট্রপতি ভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনার দেয় ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল।
শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনারের পাশাপাশি লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মন্ত্রিপরিষদের সদস্যসহ ঊর্ধ্বতন সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারাসহ উপস্থিত ছিলেন। গার্ড অব অনার শেষে হায়দ্রাবাদ হাউসে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
বৈঠকে কানেক্টিভিটি, লজিস্টিক, এনার্জিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন গুরুত্ব পাবে। কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষরের কথাও রয়েছে। বহুল আলোচিত তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়েও আলোচনা হতে পারে।