টিক্কাচর ঈদগাহ খেলার মাঠে খেলতে গিয়ে আহত শিশুরা দায় নিচ্ছেন না কেহ!
1 min readনিজস্ব প্রতিবেদক:
ঐতিহাসিক টিক্কাচর ঈদগাহ মাঠ, ব্যস্ততম শহর কুমিল্লা হওয়ার কারনে খেলার মাঠ সংকটে কুমিল্লা নগরীর পূর্বাঞ্চলের শিশুরা টিক্কাচর ঈদগাহ মাঠটি খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করেন। শহরের পূর্বাঞ্চল দিয়ে বেশিরভাগ মাদক প্রাচার ও মাদক স্পট বেশি হওয়াতে বর্তমানে ভদ্র ঘরের সন্তানদেরকেও সুশিক্ষায় শিক্ষিত করাটা কঠিনতম চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু একটি কুচক্র মহল আমাদের কোমলমতি শিশুদেরকে নষ্ট করতে মরিয়া উঠেছেন, খেলায় বেঘাত ঘটাতে ঈদগাহ মাঠটির চার পাশে ফেলে রেখেছেন পাথর ও ইটের খোয়া প্রায় ৫/৬ মাস যাবত, পাথার ও মাটি ইটের খোয়া ও পাথর গুলি পুরো মাঠ ছড়িয়ে ছিটিয়ে পরার কারনে শিশুদের পা কেটে যাচ্ছে আবার কারো ছিলে যাচ্ছে কারো মাথা ফেটে যাচ্ছে।
প্রশ্নো উঠে যে নদীর চরে এতো এতো জায়গা থাকতে এই ঈদগাহ খেলার মাঠটি কেন বেচে নিলেন ইটের খোয়া, পাথার ও মাটি ফেলতে উক্ত বিষয় শিশুরা ঐ চক্রটিকে প্রশ্নো করলে বলেন ক্ষমতাসীন দলের এইসব মুখ খোলা যাবেনা বলে আমাদের কোমলবতি শিশুদেরকে হুমকি প্রধান করেন। ঐ ভয়ে শিশুরা মুখ খোলতে রাজিনন কেহ! দুঃখজনক হলেও সত্যি এই যে উক্ত বিষয় ইউনো মহোদয়কে জানালে তিনি এক চেয়ারম্যানকে পাঠান তিনি জানান কুমিল্লা নগরীর সংরাইশ টিক্কাচর শুভপুর নিয়ে এই মাঠটি এটি ১৬নং ওয়ার্ড এর সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন পরেছে যার ফলে এটি ইউনো মহোদয় এর আওতাধীন নেই এটি সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন পরেছে তিনি সিটি কর্পোরেশন এর সিওকে জানিয়েছেন বিষয়টি প্রতিবেদককেও সিওকে জানাতে বললে, এই ব্যাপারে ডিসি মহোদয়কেও জানালে তিনিও বলেন সিটি কর্পোরেশন এর আওতাধীন সিওকে বলেন কিন্তু সিওকে হোয়ার্টছাপে ডকুমেন্টস দিয়ে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেনি ও ডকুমেন্টস সিন করেনি।
উক্ত বিষয় এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন ঐতিহাসিক আমাদের এই ঈদগাহ মাঠ নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতার নাম ব্যবহার করে, আসলে খবর নিলে দেখা যাবে তিনি কিছুই জানেন না। কিন্তু এই মাঠে খেলতে এসে আমাদের প্রতেকটা শিশু আহত হয়েছেন কারো পা ছিলে গেছে কারো কেটে গেছে কারো আবার মাথাও ফেটে গেছে, কেহ কেহ আবার এই কারনে খেলাদুলা ছেড়ে দিয়েছেন এই মাঠে। তারা নিজেদের ফয়দা লুটতে ক্ষমতাসীন দলের নাম ব্যবহার করে আমাদের এই মাঠটি দখলে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন কিন্তু কেন নদীর চরে তো জায়গার অভাব নেই তবে এখানে কেন?
আমাদের কোমলবতি শিশুদেরকে মাদক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের ধিকে যাপিত করতে এরা মরিয়া উঠেছেন আমাদের সন্তানদেরকে মানুষ করাও কষ্টদায়ক হয়ে গেছে এদের জন্য। আশা করব সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দায়িত্ব নিয়ে কোমলবতি শিশুদেরকে আবারও ভালো ভাবে খেলার সুযোগ করে দেবেন।