রাজনৈতিক বিবেচনায় নয় দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও যাচাই বাছাই করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দিপু মনি।
রোববার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর নীলক্ষেতে ব্যানবেইস মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের নামে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকলে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নাম পরিবর্তন করা হবে বলেও জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৩ অক্টোবর গণভবনে ২ হাজার ৭৩০টি প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির তালিকা প্রকাশ করেন। ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকেই এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি বেতন-ভাতার অংশ প্রাপ্য হওয়ার কথা রয়েছে।
সর্বশেষ ২০১০ সালে ৬২৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করে সরকার। দীর্ঘদিন এমপিওভুক্তি বন্ধ থাকায় এবার বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠান এমপিও করা হলো। তবে প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো না থাকা, জামায়াত নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অযোগ্য প্রতিষ্ঠান তালিকায় স্থান পাওয়ায় ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, অযোগ্য প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।
যদিও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে সফটওয়্যার মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠান তালিকা থেকে সব শর্তপূরণ করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্ত করা হয়েছে।